ঢাকা প্রতিনিধি : রাজধানীর মিরপুর ১ আবাসিক হোটেলের অন্তরালে চলছে জমজমাট দেহ ব্যবসা।আবাসিক হোটেল গুলোতে প্রকাশ্যে দেহ ব্যবসার ঘটনায় পুলিশের ভুমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে ওই এলাকার জনগণ আশপাশে ব্যবসায়ীরা সাথে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ,থাকতে তাদের এমন কর্মকান্ড এলাকা অতিষ্ঠ মান ইজ্জত সম্মান নিয়ে চলাই কষ্টকর বলে অভিযোগ করেন।অভিযোগ উঠেছে হোটেল নিউ লন্ডন প্যালেস আবাসিক শপিং মলের ৮ তলায় হোটেল নিউ লন্ডন প্যালেস পরিচালনা করছেন মারুফ আবাসিকে নিয়ম নীতির কোন তোয়াক্কা নেই। হোটেলটিতে ২৪ ঘন্টায় সেখানে ব্যক্তিগত কোনো তথ্য ছাড়াই বুকিং দেয়া যায়। কস্টমারদের চাহিদা মত অনৈতিক কর্মকান্ডের জন্য বিভিন্ন বয়সের নারী সরবরাহ করে থাকেন হোটেলে কর্মরত স্টাফ রা । এমনকি হোটেল মালিক মারুফের ছত্র ছায়ায় চলতেছে অনৈতিক কর্মকাণ্ড অভিযোগ রয়েছে হোটেলটিতে স্কুল-কলেজ পড়ুয়া মেয়েসহ মডেলখ্যাত তারকাদের দিয়ে দেহ ব্যবসা চলে আসছে , শুধু তাই নয় বিভিন্ন ধরনের উক্তি নিয়ে ভিতরে ইয়াবা মদ মাদকের আসক্তি ছরাছরি বলে অভিযোগ উঠেছে খোঁজ নিয়ে জানাগেছে, সন্ধ্যা ঘনিয়ে রাত নামলেই হোটেলের বিভিন্ন কামরায় বসে মাদকের আসর। ভবনের ৮ তলায় রয়েছে মদের হালকার উপর বারের আয়োজন,সেখান থেকে মদ সাপ্লাই এবং হোটেল স্টাফদের সিন্ডিকেটের মাধ্যমে মরণ নেশা ইয়াবা? সরবরাহ করা হয়ে থাকে। রাতভর মদ, ইয়াবা, গাঁজা সেবন ও নারীসঙ্গ দিয়েই রঙ্গলীলায় মেতে থাকে আবাসিক হোটেল গুলো মিরপুরে ব্যাঙের ছাতার, মত একের পর এক গড়ে উঠছে আবাসিক হোটেল। হোটেলগুলোর অধিকাংশ চলে নারী দিয়ে অনৈতিক কর্মকান্ড। এরমধ্যে, মারুফের নিয়ন্ত্রণে মিরপুর ১ নম্বরে চলছে দুইটি হোটেল হোয়াইট ফ্রিজ, নিউ-লন্ডন প্যালেস ও হোটেল হোয়াইট ব্রিজসহ আরো আবাসিক হোটেল। এদের মূলহোতা ” হিসেবে ভূমিকায় রয়েছে ও হোটেল হোয়াইট ব্রিজ – লন্ডন প্যালেসের মালিক মারুফ।করোনাকালীন সময়ে রাজধানীর গুলশান ও বনানীর বিভিন্ন স্পা সেন্টারগুলো প্রশাসনিক চাপে অধিকাংশই বন্ধ হয়ে যায়। স্পার সমস্ত মালিকদের সাথে মারুফের যোগাযোগ রয়েছে বলে জানা গেছে । এই সম্পর্ককে পুঁজি করে মুঠোফোনের মাধ্যমে খদ্দের সংগ্রহ করে থাকেন মারুফ। এদিকে আরো অভিযোগ উঠেছে স্কুল শিক্ষার্থীরা হোটেলে আসলে স্থাপরা তাদেরকে কলে কৌশলে আটকে তাদের কাছে থেকে মোবাইল ফোনসহ টাকা পয়সা, স্বর্ণকার, সবকিছু নিয়ে পড়ে তোদের ফুটেজ আমাদের কাছে আছে কিছু বললে এগুলো ভাইরাল করে দেবে সোশ্যাল মিডিয়া এবং অবৈধভাবে কোটি কোটি টাকা কামাইয়ের কারনে কয়েকদিন পরপরই বিদেশে পাড়ি দিয়ে থাকে মারুফ ।জানাগেছে, গুলশান আভিজাত হোটেলে একটি তিন থেকে সাত তলা পর্যন্ত ভাড়া নিয়েছে এই মারুফ কিছুদিনের মধ্যে কয়েকদিন আগে উদ্বোধন করেন আরও একটি বিলাসবহুল আবাসিক হোটেল। হোটেলের শুধুমাত্র সাজসজ্জায় ব্যয় করা হয়েছে প্রায ৫ কোটি টাকা। মনোরঞ্জনের সব ধরনের ব্যবস্থাই থাকছে হোটেলটিতে।স্থানীয়দের অভিযোগ, এই হোটেল নিউ লন্ডন প্যারেস শপিং সেন্টারের পাশে রয়েছে মিরপুরের ঐতিহ্যবাহী ডানে ও ওর সাথে স্কুল বেঙ্গলি হাই স্কুল ও আন-নূরী জামে মসজিদ। তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে জানান, স্কুল ও মসজিদের পাশেই কিভাবে মদের বারসহ দেহ ব্যবসা পরিচালনা হয় বিষয়টি খুবই দুঃখজনক। এমন অনৈতিক কর্মকান্ড বন্ধসহ ব্যবস্থা নিতে প্রশাসনে কাছে দাবি জানান।
