এ সময় তিনি বলেন, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগাধীন বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো বিশ্ব খাদ্য ও কৃষি সংস্থার গাইডলাইন অনুসারে সারা দেশে শহর ও পল্লি এলাকায় ‘কৃষি (শস্য, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ) শুমারি ২০১৮’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় এই কৃষি শুমারি পরিচালনা করছে। এটি দেশব্যাপী বৃহৎ আকারে পরিচালিত অন্যতম পরিসংখ্যানিক কার্যক্রম। প্রতি ১০ বছর অন্তর কৃষি শুমারি অনুষ্ঠিত হয়। আগামী ২০ জুন পর্যন্ত সময়ে মাঠ পর্যায়ে শুমারির তথ্য সংগ্রহ কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
তিনি আরও বলেন,এটি সরকার ও দেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প। ‘বর্তমানে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো ছয়টি প্রধান ফসল যেমন- আউশ, আমন, বোরো, গম, আলু ও পাট ফসলের হিসাব এবং ১২০টি অপ্রধান ফসলের হিসাব প্রস্তুত করছে। আধুনিক ও বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তি কৃষিতে ব্যাপক বৈচিত্র্য এনেছে, উদ্ভাবন হয়েছে নতুন ফল এবং ফসলের জাত। কৃষি শুমারি-২০১৯ এর মাধ্যমে বর্তমান ১২৬ ফসলের হিসাবের পাশাপাশি নব-উদ্ভাবিত ফল ও ফসলের হিসাব পাওয়া যাবে।