মোঃ মশিয়ার রহমান,নীলফামারী প্রতিনিধি।lনীলফামারীর ডিমলা উপজেলাধীন ঝুনাগাছচাপানী ইউনিয়ন ডালিয়া টু রংপুর মহা সড়ক রোড সংলগ্ন মনোরম পরিবেশে মনোমুগ্ধকর জায়গায় অবস্হিত ঝুনাগাছচাপানী বুদ্ধিপ্রতিবন্ধি ও অটিস্টিক বিদ্যালয়টি। যা,অত্র এলাকায় সুনামের সহিদ পাঠদান করে আসছে। বুদ্ধিপ্রতিবন্ধি বিদ্যালয়টি অত্র এলাকার একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। ৩রা এপ্রিল(মঙ্গলবার) সকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়,সুন্দর দূষন মুক্ত ওকোলাহল মুক্ত, মনোরম পরিবেশে অবস্হিত মান সমম্মত দৃষ্টি নন্দন বিদ্যালয়টি।উক্ত প্রতিষ্ঠানটিতে (৬)প্রকারের প্রতিবন্ধিকে শিক্ষা দেওয়া হয়। বুদ্ধিপ্রতিবন্ধি, শ্রবন প্রতিবন্ধি, দৃষ্টি প্রতিবন্ধি, সেলিব্রাল পালসি,বহুমাত্রিক প্রতিবন্ধি, শারীরিক প্রতিবন্ধি।অনেক প্রতিকুলতার মধ্যে প্রতিস্ঠানটি প্রতিস্ঠা করার পর হাটি হাটি পা পা করে প্রতিবন্ধি শিক্ষার্থী সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৫৩ জন।অত্র ইউনিয়নের প্রতিবন্ধি ছাড়াও বাইরের ইউনিয়ন থেকেও প্রতিবন্ধিরা এই বিদ্যালয়ে আসা যাওয়া করে। বিদ্যালয়টি মোট ১৫ শতক জমির উপড় অবস্হিত ।বিদ্যালয়ে মোট শ্রেনীকক্ষ ০৫টি,অফিস রুম০১টি,ভ্যান গাড়ী২টি,টিউবওয়েলসহ স্যানিটেশনের সুব্যবস্থা, খেলাধুলার সরঞ্জামসহ দৃষ্টি প্রতিবন্ধির শিক্ষার জন্য রয়েছে বেইলিং পদ্ধতি।বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, আবুল কাসেম বলেন,বিদ্যালয়টি অন্য সব প্রতিবন্ধি বিদ্যালয়ের চেয়ে ভিন্ন আমরা অতি যত্ন সহকারে পাঠদান করে থাকি,,অনেক সময় মেধা যাছাই এর জন্য অনেক সময় আলাদা আলাদা পাঠদান করে থাকি।পাঠদান ও কাজে সকলের কাছে সমাদৃত এবং অন্যন্য দৃষ্টান্ত স্হাপন করেছে প্রতিষ্টাতা সভাপতি জামিয়ার রহমানসহ সংশ্লিষ্ট সকল শিক্ষক।আমরা প্রতিটি ছাত্র,ছাত্রীকে মনোযোগ সহকারে পাঠদান করে থাকি।মানবাধিকারকর্মী মোঃ জাহাঙ্গীর কবির,বলেন,কতৃপক্ষ যেভাবে ঝুনাগাছচাপানী বুদ্ধিপ্রতিবন্ধিও অটিস্টিক বিদ্যালয়টি পরিচালনা করে আসছে তাতে মনে হয় এরা সরকারী ভাবে অর্থ পায়। প্রতিষ্ঠানটিতে দুপুরের টিফিনের ব্যবস্হা রয়েছে। যাতে শিক্ষার্থীরা আনন্দ উৎসাহের মধ্যে বিদ্যালয়ে আসেন।অত্র বিদ্যালয়ে প্রতিষ্টাতা সভাপতি জামিয়ার রহমানের সাথে কথা বলে জানা যায়,প্রধান শিক্ষকের দিক নির্দেশনা মতে পাঠদান হয়ে থাকে। প্রতিষ্ঠানে ছাত্র/ছাত্রী,শিক্ষক/শিক্ষিকা,