Shadow

নীলফামারীতে তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্রীকে ধর্ষণের বিষয়টির তদন্তে মাঠে মানবাধিকার।

নীলফামারী:নীলফামারীতে বিস্কুটের লোভ দেখিয়ে তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্রীকে

ধর্ষণের বিষয়টির তদন্তে মাঠে নেমেছে মানবাধিকার।

গত (১ মার্চ) বৃহস্পতিবার দুপুরে নীলফামারীসদর উপজেলার পলাশবাড়ি ইউনিয়নের

সীমান্তপাড়া গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটার খবর পাওয়া গেছে। উক্ত এলাকার মানবাধিকারের সত্যতা যাচাইয়ের সময়প্রত্যক্ষদেষিগণ বলেন,

মোঃ শুকুর আলী (৪০), শিশুটির পাড়া প্রতিবেশী। এবং ধর্ষিতার পরিবারটি গরিব অসহায়। তার মা মানুষের বাড়িতে গিয়ে কাজ করেন।বাবা কাজে জন্য জেলার বাইরে থাকেন। প্রতিদিনের ন্যায় বৃহস্পতিবার সকালে কাজে যায় মেয়েটির মা। এ সুযোগে শিশুটিকে বিস্কুট দেওয়ার লোভ দেখিয়েবাড়ির পাশের ভুট্টা ক্ষেতে নিয়ে যান শুকুর আলী।ধর্ষণকারী ভয় দেখিয়ে শিশুটিকে জোর পূর্বক ধর্ষণ করেন। এদিকে, ভুট্টা ক্ষেতের কাছা কাছি খেলা করছিলকয়েকটি শিশু। ধর্ষণের একপর্যায়ে শিশুটি চিৎকার করলে খেলতে যাওয়া শিশুরা স্থানীয়দের খবর দেয়। এরপর স্থানীয়রা শিশুটিকে উদ্ধারে ছুটে এলে পালিয়ে যানধর্ষক শুকুর আলী। পরে স্বজনেরা শিশুটিকে উদ্ধার করে নীলফামারী আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। ঘটনার পর থেকে পালাতক শুক্রুর আলী। এদিকেকর্তব্যরত ডাঃ শিশুটির অবস্থা বেগতিক দেখে উন্নত চিকিৎসার জন্য ১ মার্চ রাতে

রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। মানবাধিকারনীলফামারী অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল বাশার মোহাম্মদ আতিকুর রহমান

এর সাথে ৪ মার্চ রবিবার বিকালে যোগাযোগ করলে তিনি মানবাধিকারকেজানান,

মেয়েটির মা বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছেন। তারপর থেকে অভিযুক্তকে আটক

করতে মাঠে নেমেছে পুলিশ। এবং শুক্রুর আলী তার অবস্থান বার বারপরিবর্তন

করে পালিলে বেড়াচ্ছে। তবে দ্রুত ধরার জন্য আমরা সর্বত্র চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। এ সময়ে মানবাধিকার দ্রুত শুক্রুর আলীকে কাঠগড়ায় দেখতে চান বলেআইন

প্রয়াগকরী সংস্থার গুলো প্রতি আহ্বান জানান। উক্ত বিষয়টি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে এর তীব্র নিন্দা ও ধিক্কার জনিয়ে

মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা ওবাস্তবায়ন সংস্থার রংপুর বিভাগীয় সিনিয়র সহ-সভাপতি মুহাম্মদ সাজ্জাদুর রহমান বলেন, যারা সমাজে নারী ও শিশু নির্যাতন

করেন এদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনিপদক্ষেপ গ্রহণ করে কঠিন শাস্তিবিধান নিশ্চিত

করা দরকার প্রসাশনের আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে। ধষর্ণকারী সমাজের ভাইরাস, তাই সমাজকে ভাইরাস মুক্ত করতেতাদের

বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ গড়েতুলুন। প্রসাশন ও মানবাধিকার আপনাদের পক্ষে আছে। এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, (২০০৩) এর মতে ধর্ষণেরঘটনা ঘটলে যায়,

নারী ও শিশু নির্যাতন-সংক্রান্ত সব অপরাধের বিচারকাজ পরিচালনার জন্য সরকার প্রত্যেক জেলা সদরে

একটি করে নারী ও শিশু নির্যাতনদমন ট্রাইব্যুনাল নামক বিশেষ আদালত গঠন করেছে। তিনি আরো বলেন, সমাজ থেকে ধর্ষণ নির্মূল করতে ও ন্যায়বিচার পেতে

অপরাধীদের শনাক্ত করেপ্রসাশনের কাছে ধরিয়ে দিন। নয়তো এরা আরো বেপরোয়া হয়ে ধর্ষণের মতন অপরাধ করেই যাবেন। তাই প্রসাশনসহ সর্বস্তরে সচেতন নাগরিককে অনুরোধকরবে সমাজকে ধর্ষণ

ভাইরাস নিয়ন্ত্রণ করতে সকলের নৈতিক দায়িত্ব। ধর্ষণের বিষয়টির উত্তর অঞ্চলের সচেতন মহলের জনমত তৈরি হয়েছে। এবং ধর্ষণকারীরবিরুদ্ধে দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া জন্য আইন প্রয়োগ

কারী সংস্থার গুলো বিশেষ দৃষ্টি অকর্ষণ করেছেন বিবেকবান মহল।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *