Shadow

এখনো তাদের মিথ্যা মামলায় হাজিরা দিতে হয় আদালতে

ভোলা প্রতিনিধি ঃ-

ভোলা সদর উপজেলা পশ্চিম ইলিশা সদুরচর ৯নং ওয়ার্ডের আঃ বারেক এর ছেলে ভোলা সমবায় মার্কেটে আদর্শ কম্পিউটারের দোকানদার ইউসুফে একই এলাকার হাফেজ সিরাজুল সিরাজুল ইসলামে ছেলে আনসার ব্যাটালিয়ন এর ইউনিয়ন নেতা মোঃ ইব্রাহিম এই দুই প্রতারকের নারী কেলেঙ্কারী থেকে শুরু করে বিভিন্ন অসামাজিক কাজের সাথে লিপ্ত থাকায় গত ৩১ অক্টোবর ২০১৮ইং তারিখ বুধবার সাংবাদিক ফরিদুল ইসলামকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে “ভোলায় প্রেমের ফাঁদে ফেলে টাকা আত্মসাতের অভিযোগে” এই শিরোনামে তাকে দিয়ে অনলাইন ডিবি বার্তা ২৪.কম পত্রিকায় নিউজ প্রকাশিত হওয়ার পরে ঐ মেয়ে এক বন বিভাগ কর্মরত আঃ হাশেম এর ছেলে হাবিব ভোলা কাচাঁ বাজার ব্যবসায়ী আঃ রহিমের মেয়ে সুফিয়া আক্তার (১৮)এই দুইজনের বিরুদ্ধে আদর্শ কম্পিউটার এর দোকানদার মোঃ ইউসুফ ও তার সহযোগী ইব্রাহিম এই দুই জনের বিরুদ্ধে তথ্য দেন।
ছেলে মেয়ে দুজনের ছবি ও তথ্য দিয়ে পত্রিকায় নিউজ করায়। নিউজ করার পর থেকে ঐ মেয়ে সুফিয়া আক্তারের কাছ থেকে হাবিব নামের ছেলেটিকে সরিয়ে ইউসুফ সুফিয়াকে প্রেমের প্রলোভন দেখিয়ে প্রেম করার চেষ্টা চালায়। এক পর্যায় সুফিয়ার বাবা আঃ রহিম পত্রিকার নিউজের ব্যপারে জানতে চাইলে ইউসুফ নিজে বাচার জন্য ও তার কাছে সাধু সেজে হাবিবকে জরিয়ে দিয়ে সাংবাদিকদের নাম প্রকাশ করে। ঐ মেয়ের বাবা আঃ রহিমকে বাদী বানিয়ে সাংবাদিককে অন্য ফোন নাম্বার দিয়ে সংবাদের প্রতিবাদ দেওয়ার কথা বলে সাংবাদিক ফরিদুল ইসলামকে রাত্র ১১ টার দিকে ফোন করে ইউসুফ ও তার সহযোগী ইব্রাহিম। প্রতিবাদের খরচ বাবদ কত টাকা লাগবে ইউসুফ নিজে ১০ হাজার টাকার কথা বলে এ কথা রেকর্ড করে আঃ রহিমকে বাদী বানিয়ে গোপনে ডিবি পুলিশের কাছে অভিযোগ করে সাংবাদিক ফরিদুল ইসলাম অফিস থেকে বাসা যাওয়ার জন্য রওনা হলে নিরালা হোটেলে পানি খাওয়া অবস্থায় ইউসুফ ও তার সহযোগী আঃ রহিম ডিবি পুলিশ দিয়ে ডেকে তাকে জেল হাজতে পাঠায়। তার অপরাধ হলো ইউসুফের দেওয়া তথ্য নিয়ে নিউজ করে এখনো আমি সেই মিথ্যা মামলার হাজির
মাসে মাসে আদালতে দিতে হয়।
এই দুই যু্বক নারী কেলেঙ্কারির মুল হোতা
আমাকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে অনলাইন পত্রিকার নিউজ করিয়ে তার পর ঐ মেয়ের সাথে মিলে মিশে আমার নামে মেয়ের বাবা আঃ রহিমকে বাদী বানিয়ে মিথ্যা মামলা করে অক্টোবর ১/১০/১৯/ তারিখে। মামলা নং জি আর ৭০০/১৮ আদালতে হাজিরা এখনো দিতে হয় এই দুই নারী কেলেঙ্কারির ইউসুফ ইব্রাহিমের কারণে।আমি প্রতি মাসে মাসে মিথ্যা মামলার হাজিরা দিতে হয় ইউসুফ ও ইব্রাহীমের জন্য। বিস্তারিত নিয়ে আসছি এই দুই নারী কেলেঙ্কারির আরো তথ্য আছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *