নীলফামারী প্রতিনিধি llপ্রেমের সম্পর্ক গড়ে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার পরে শশুলয়ের নির্যাতণের শিকার হয়ে নবজাতক কে খুন করলেন শশুলয়ের পরিবার জানাযায়,নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার ঝুনাগাছচাপানী ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড উত্তর সোনাখুলী এলাকার সুবাষ রায়ের স্কুল পড়ুয়ামেয়ে,সৈকত নিম্ম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেনীর ছাত্রী সুধা রানীর সাথে একই এলাকার ননী ভূষণ রায়ের পুত্র জয়কান্তের সাথেপ্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।প্রেমের সুত্র ধরে দৈহিক মেলা মেলায় বিয়ের আগেই ওই ছাত্রী ৬মাসের অন্তঃস্বত্তা হয়।এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যকর সৃষ্টি হলে প্রেমিক জয়কান্ত গত ৮জুলাই সুধারানীকে বিয়ে করতে বাধ্য হয়।বিয়ের পর থেকে স্বামীর বাড়িতে অবস্হা নেয়।বিয়ের কয়েক দিন যেতে শশুলয়ের পরিবারের লোকজন শুরু করে নির্যাতন।গত২৫জুলাই সু-কৌশলে আত্নীয় খাওয়ার কথা বলে রংপুরে নিয়ে গিয়ে একটি প্রাইভেট ক্লিনিকে সুধা রানীর ৬মাসের গর্ভের সন্তানকে হত্যা করে। পরের দিন ২৬জুলাই তরিঘরি কেন তার কোন সুচিকিৎসক না করে বাড়িতে নিয়ে আসে।গর্ভের সন্তান নষ্ট করাতে সুধারানী ভীষন অসুস্হ হয়ে পরে। অসুস্হতার খবর পেয়ে বাবার বাড়ির লোকজন দেখা করতে গেলে বাড়ি প্রবেশ করতে দেয়নি।শশুর বাড়ির লোকজন উল্টো তাদের কে বিভিন্ন ভাবে গালিগালাজ, ভয়ভীতি, হুমকি দেয়। নিরুপায় হয়ে সুধারানীর কাকা ধরঞ্জয় রায় ৬জনের নাম উল্লেখকরে অভিযোগ দায়ের করেন।অভিযোগের ভিক্তিতে ডিমলা থানা পুলিশ সুধারানীকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন। ছয় মাসের গর্ভের সন্তান হত্যা করার ঘটনায় অত্র এলাকায় জনমনে চাঞ্চল্যকর পরিস্হিতি বিরাজ করছে।