সমাজ বিজ্ঞান ও সমাজ কর্ম বিভাগের শিক্ষার্থী কবির হোসেন বলেন, আমার মনে হয় বাবাতো বাবাই, বাবাকে সারা জীবন ভালোবাসা উচিত। বাবার ভালোবাসা একদিন নয় প্রতিদিন।
ফার্মেসী ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থী তানিয়া আহমেদ জানান, কোন বিষয় নিয়ে খুব দুঃশ্চিন্তায় আছি, কী করবো ভেবে পাচ্ছি না, এমন সময় একজন মানুষ পাশে এসে দাঁড়িয়ে মাথায় তার হাতটি রেখে বলেন ‘নিজের উপর বিশ্বাস রাখো, সব ঠিক হয়ে যাবে।’ সেই মানুষটা হলেন আমার বাবা। আলাদা করে নতুন কোন একটা দিনের হয়তো প্রয়োজন নেই এই কথাটা জানাতে যে, বাবা তোমায় খুব ভালবাসি। আমি জানি তোমার এই সাম্রাজ্যের রাজকন্যা আমিই!
কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের ভিপি রাজনীতি ও প্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থী শামীম হোসেন বলেন, বাবা এমন একটা শব্দ যার মাঝে নিজের অস্তিত্ব খুঁজে পাই। বাবা হাজার কষ্টের মাঝেও আমাদের শত আবদার পূরণ করেন। এবং আমাদের মুখের হাসিটা সব সময় দেখতে চান। আমাদের জীবনে বাবার অবদান অকল্পনীয়। বাবার স্থান কখনো কেউ পূরণ করতে পারে না।
ফার্মেসী ২৯তম ব্যাচের শিক্ষার্থী মিষ্টি রহমান জানান, একটা মেয়ে এক এক জনের কাছে এক এক পরিচয় বহন করে কিন্তু বাবার কাছে তার মেয়ে শুধুই রাজকন্যা হয়ে থাকে। আমি তো শুধু আমার খুশিতে হাসি কিন্তু আমার হাসি দেখে শত কষ্ট ভুলে যায় আমার বাবা। তোমাকে খুব ভালবাসি আব্বু।
ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাতেমা জাহান কনক জানান, বাবা কে নিয়ে বলার কিছু নেই। শুধু বলতে চাই, অনেক ভালবাসি বাবা তোমায়।
আইন বিভাগ ২য় বর্ষের শিক্ষার্থী কৌশিক আহমেদ জানান, আমার বাবা আমার সবচেয়ে কাছের বন্ধু, আমার পথ প্রদর্শক। বাবা দিবসে বাবাকে একটা ঘড়ি উপহার দিয়েছি, বাবাকে বলেছি ভালোবাসি।
মাইক্রোবায়োলজী বিভাগের শিক্ষার্থী সালেহীন সিয়াম বলেন, বিশ্বের অনেকে বাবাকে আজ উইশ করবে। যারা সারা বছর বাবার খবর নিতে পারে না তাদের জন্য বাবা দিবস। আমাদের দেশে এ দিবসের কোন দরকার নেই। কারন আমরা প্রতিদিনই বাবার খবর রাখি।
আইন বিভাগ ১১তম ব্যাচের শিক্ষার্থী মুন্নি আক্তার বলেন, বাবার প্রতি আমার অনুভূতির শেষ নেই। বাবা অনেক ব্যস্ত থাকেন তবুও বুঝতে দেন না কখনো। মাঝে মাঝে বাবাকে খুব বলতে ইচ্ছা করে বাবা তোমাকে সত্যি অনেক ভালবাসি।