Shadow

কবিতা

চোখের জল

কবিতা, শিক্ষাঙ্গন
চোখের জল শিমু আকতার জানিনা আজ কেন? কষ্টে বুক ভেঙে যাচ্ছে । দু চোখে কেন জল ঝরছে। আজ দু চোখের জল, কোন বাধাই মানছে না। তোমার এই পরিবর্তনটা, কেন যেন মন মেনে নিতে পারছে না। এ কোন নিরব যন্ত্রনা, আমায় কুরে কুরে খায়। কেনই বা বুঝতে পারছি না আমি? এই কোন মায়াজালে আমি বাঁধা পড়েছি? যেথায় রয়েছে বেদনার অথৈ সাগর। নেই কোন কুল কিনারা জানি। ধোঁয়াশা ভালোবাসা , বেঁচে থাকার মিথ্যে ছলনা। কেরে নিলো সব আসা মিথ্যে হল এই বেঁচে থাকা বেশ তো ভালো আছি । তোমাকে ছাড়া..........

লাল শাড়ি

কবিতা, শিক্ষাঙ্গন
লাল শাড়ি শিমু আক্তার আচ্ছা বলতো ভালোবাসা কি এমনই হয় ? কাছে আসে তো, আসে না। ভালোবাসা তো, বাসে না । পাশে বসে তো ,বসে না। চুপিসারে আনমনে, ডেকে যায় গোপনে। কথা বলে তো ,বলে না । কি যেন বলবে বলবে বলে ছিল, কাছে এলেই বলতে চায় না। আচ্ছা ভালোবাসা কি এমনই হয়? ইশারাতে বারবার মন ছুঁয়ে যায়। তবু মুখ ফোটে নাহি বলা যায়। প্রতিদিন সন্ধ্যা হলে, ডাকো আমায় পুকুর ঘাটে। টেবিলের উপর বইটি রেখে, ছুটে আসি তোমার ডাকে। আমায় দেখে বললে তুমি, চলো এবার -মাছ ধরব জালে। মনে মনে ভাবছি আমি, আজ হয়তো বলবে তুমি, ভালোবাসো আমাকে। আচ্ছা ভালোবাসা কি এমনই হয়? মুখ ফুটে বলতে না পারা ভালবাসা , ইসারাতে বুঝে নিতে হয়। এটাই হয়তো ভালোবাসা । যাই হোক , কাল...
রফিকুল ইসলাম রাফিকীর কবিতা বাবা ও বেঁচে থাকার নিঃশ্বাস l

রফিকুল ইসলাম রাফিকীর কবিতা বাবা ও বেঁচে থাকার নিঃশ্বাস l

কবিতা, প্রচ্ছদ, শিক্ষাঙ্গন
রফিকুল ইসলাম রাফিকীর বাবা এই পৃথিবীর কারো সাথে হয়না বাবার তুল। বাবা আমার পথ- প্রদর্শক স্বপ্ন ফোটা ফুল। বাবা বলেন- শোনরে খোকা সদা সত্য বলবি। সত্য যতই নির্মম হোক সত্য কথা বলবি। বাবার শিক্ষা নিয়ে চলছি আলোর পথে ভাই। বাবা হলেন শ্রেষ্ঠ শিক্ষক তার তুলনা নাই। আমার বাবা বিলেত থাকেন খবর নেন রোজ। বাবার মত সেরা মানুষ কোথায় আছে খোঁজ। এমন বাবার সন্তান আমি ধন্য চির ধন্য। প্রভুর রাহে শোকর জানাই এমন বাবার জন্য। ♦♦ রচনাকালঃ ১৮ জুন ২০১৭ ইং ছাত্রঃ রাবি' রফিকুল ইসলাম রাফিকীর বেঁচে থাকার নিঃশ্বাস ** আমার দেশে উঠলো আবার নয়া একটি রবি। তার মাঝে লুকিয়ে আছে স্বাধীন বাংলার ছবি। ** স্বাধীন দেশে ছড়িয়ে আছে বাংলার বীর সেনা। হাজার হাজার তাজা প্রাণে আমার দেশটি কেনা। ** আমার দেশের সবুজ শ্যামল কত ভালো লাগে। মনের ঘরে হঠাৎ হঠাৎ শত স্বপ্ন জাগে। ** আমার দেশের মাঝে আছে কোটি প্রাণের বিশ্বাস। দেশটি আমার সবার সেরা বেঁচে থাকার নিঃশ...
তরুণ কবি রফিকুল ইসলাম রাফিকীর  কবিতা  পথ শিশু l

তরুণ কবি রফিকুল ইসলাম রাফিকীর কবিতা পথ শিশু l

কবিতা, প্রচ্ছদ, শিক্ষাঙ্গন
  পথ শিশু রফিকুল  ইসলাম রাফিকীর পথ   শিশুদের   নিয়ে  ভাবো গুণী  সমাজ   ভাই। পথ   শিশুদের   এই  ধরাতে মাথার   ছায়া   নাই। পিতা- মাতা   থাকার   পরেও পথের   শিশু   অাজ। অনেকে   অাবার   জারয   বলে চোখেতে   নেই   লাজ। পথ   শিশুদের   তুলে  নিয়ে সমাজে   দাও        ঠাঁই। নইলে   এরা   ত্রাসন   হলে বাঁচার   উপায়   নাই। গুণী   সমাজ   ভেবে  দেখো ছিনতাই    করে   কারা ? অাজকের   যারা   পথ  শিশু অাসলে   ভাই   তারা। এসো   সবাই   কাজ  করি পথ   শিশুদের   জন্য। পথ  শিশুরা  মানুষ   হলে দেশটা   হবে   ধন্য। রাস্তা   ঘাটে   মিটিং   মিছিলে বোমা   মারে  কারা ? গুণী   সমাজ   ভেবে  দেখো পথ   শিশু   তারা ।...

লেখিকা নুরুন্নাহার পান্না এর ডায়েরি হতে এক গুচ্ছ কবিতা l

কবিতা, প্রচ্ছদ, শিক্ষাঙ্গন
সোনালী সময় “নুরুন্নাহার পান্না” জীবন মানে মৃত্য কে ছুই ছুই , বাঁচার আস্থায় জেগে রই ! চাহিদা গুলো ভীষণ বড় হয়ে যায় , সমার্থের কাছে হার মেনে দ্বারায় ! একটা জীবনে আছে কত চাওয়া , দুঃখ -কষ্ট গ্লাণী কাছে ডেকে নেয়া ! তবুও দুঃখ দ্বারায় গোপনে স্বরবে , জোনাকিরা সুখ খুজে রাতে নিরবে ! হৃদয়ের আশানুরুপ আংশিক সুখ হবে , সুখের সাম্রাজে যাবে কি ? কে কবে ?? পায়নি কেউ সুখ আধো আলোয় খেলায় , জীবন এক রঙিন সপ্নের সাজানো মেলায় ! জীবনকে সাজাবার সোনালী সময় আসে যখন , অনাকাঙ্ক্ষিত দুঃখ এসে দ্বারায় তখন ! অসুস্থতা সবাইকে কামরে ধরে , কেউ কেউ বেঁচে যায় আবার কেউ কেউ ধুকে ধুকে মরে। দুর্বল বাহু নুরুন্নাহার পান্না প্রণয়ন কারী সতস্ফুর্ত বিকৃত তাগাদাবিহীন আওয়াজ তোলে,          দুর্বলবাহু শ্রমিকের থরথর শরীর কাঁপনে বিধান চলে। বয়স যতই হোকনা কম,বাবার সমান হয়তো হবে, গায়ের জোরে ধমক দিয়ে স্বা...
প্রয়াস নিউজ এর নিয়মিত পাঠক ও লেখিকা হিসেবে যোগ দিলেন এই যুগের জনপ্রিয় মিষ্টি ভাসি কবি নুরুন্নাহার পান্না l

প্রয়াস নিউজ এর নিয়মিত পাঠক ও লেখিকা হিসেবে যোগ দিলেন এই যুগের জনপ্রিয় মিষ্টি ভাসি কবি নুরুন্নাহার পান্না l

কবিতা, প্রচ্ছদ, শিক্ষাঙ্গন
 কবিতা অস্থির হৃদয় নুরুন্নাহার পান্না   কান্না গুলো কখনো ই সফলতা আনতে পারেনা, পারেনা হারিয়ে যাওয়া ধংসকে সৃষ্টি করতে। অতি দুঃখে জর্জরিত বিভর্ষ হৃদয় যখন, হৃদয় পিসে দেয়া নিংড়ানো নোনাজল গরিয়ে পরে তখন। কেউ কোনো দিন কান্না করে পায়নি সফলতা, শুধু ক্লান্ত হয়ে পরে তাদের হৃদয়ে এনে দেয় ব্যথর্তা। যখন সম্পর্ক সৃষ্টি হওয়ার আগেই ফাটল দেখাদিলো, তবে ভেবে নেবো বিশ্বাসে বিশাল স্বপ্নের প্রাসাদ নির্মানে বেঘাত ছিলো। যখন দেখি চারো দিকে বিষন্নতার ধংসস্তুুপ এর কংক্রিট ছোড়ানো, অস্বাভাবিক অস্থির হৃদয় ধোঁয়াসায় আছে চোখ স্মৃতি কিছু হারানো। বার বার হারিয়ে যাওয়া সুখ ভেবে ভেবে মনের অজান্তে কান্নাগুলো চোখে আসে, দীর্ঘ নিঃশ্বাস আর বঞ্চনা হাপিয়ে ওঠে অলোকিক ক্রন্দন হয়ে ভাসে। অসমাপ্ত কিছু দুঃস্বপ্ন হৃদয়টাকে অস্থির করে তোলে যখন, পরাধীনতার চাপাকালে আষ্টেপৃষ্ঠে ক্ষত-বিক্ষত হৃদয় হয় তখন। উঠে দারাবার লক্ষে নোঙর তু...
প্রেমের কবিতা ,আনন্দিনী

প্রেমের কবিতা ,আনন্দিনী

কবিতা, প্রচ্ছদ, শিক্ষাঙ্গন
আনন্দিনী জান্নাতুল ফেরদৌসি আনন্দিনী! প্রথম যেদিন মৃদু পায়ে আলতো হেটে সামনে এসে দাঁড়ালে - বিমোহিত নির্বাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে ছিলাম, তৃষ্ণার্ত শুষ্ক আখি পান করেছিল অমৃত সুধা। খোপায় রক্তজবা ফুল কপালের লাল টিপ! দুপাটি কালো চুলের ভাজে সিদুঁর মাখানো সিঁথি! বিশ্বাস করো আনন্দিনী! সেদিন ইর্ষার কোন বৈরী দমকা হাওয়া বুকের পাজরে সজোরে আঘাত করতে পারেনি। ঐশ্বরিক মৌহময় জলন্ত রুপের বিচ্ছুরিত কণা অন্ধ করেছিল আঁখি যুগল। বধির করেছিল ইথারে ভেসে আসা, তোমার কাকনের ঝিনিঝিনি ছন্দ। আনন্দিনী! তোমার কিছু করার ছিলনা আর ভাল আছি কঠিন কথাটি শুনে- একবুক অভিমান লুকিয়ে মৃদু হেসেছিলাম। অসারতা জাপটে ধরেছিল সারাদেহময়, অভিশপ্ত কোন স্তুতি বাক্য বেরুয়নি দুঠোটের ফোকর হতে। ভালবাসার চেয়ে প্রাচুর্যের দাম বেশি উপলব্ধি হয়েছে বারংবার। আনন্দিনী! তুমি বোঝো চাতুর্যতা আর আমি খুজি কবিতার ছন্দ। তোমার আমার বিস্তর ব্যবধানই ...
ধন্য তোমার জন্য

ধন্য তোমার জন্য

কবিতা, প্রচ্ছদ, শিক্ষাঙ্গন
ধন্য তোমার জন্য নাসরীন ধন্য মোরা ধন্য বাংলার বুকে সোনার ছেলে জন্ম হওয়ার জন্য। পাকিস্থানির অনাচার সহ্য নাহি তার। গর্জে ওঠে বাংলার বুকে উদ্বুদ্ব করেছিল খালি হাতে একযোগে দিয়েছে ভাসন। উচ্চ কন্ঠে এক ডাক যার,যা কিছু আছে চলে এসো,আমার পাশে। বুকের রক্ত ঢেলে শৃংখল মুক্ত করে বিজয়ের পতাকা হাতে ফিরব ঘরে। পিছ পা হবার জাতি আমরা নই ওদের ধবংশ নিশ্চই। বহু দিনের অপেক্ষায় ত্যাগের সুখ্যাতি অবশেষে ইউনেস্কের স্বীকৃতি। জাতী আজ বলিয়ান মুখরিত জনতা দিকে দিকে আনন্দের স্লোগান। দেখো পাকিস্থানি! বিশ্ব প্রামান্যের দ্বারে  উচ্চ শিরে আছে মুকুট পড়ে। ধন্য মোরা ধন্য, ধন্য মুজিবের জন্য। তং২৫-১১-১৭ইং...
শিগ্রই আসছে আগামী বই মেলায় জান্নাতুল ফেরদৌসি কামনা এর “অনাগত ভ্রূণ বলছি”

শিগ্রই আসছে আগামী বই মেলায় জান্নাতুল ফেরদৌসি কামনা এর “অনাগত ভ্রূণ বলছি”

কবিতা, প্রচ্ছদ, শিক্ষাঙ্গন, সারাদেশ
               কবিতা  অনাগত ভ্রূণ বলছি জান্নাতুল ফেরদৌসি কামনা     আমি অনাগত ভ্রূণ বলছি- নির্যাতিত যন্ত্রণাকাতর রোহিঙ্গা নারীর অনিরাপদ গর্ভাশয় থেকে ৮০ হাজার ভ্রূণ বলছি। পৃথিবীর স্নিগ্ধ বায়ুতে বুকভরে অক্সিজেনের শ্বাস নেওয়ার আগে, কেন আজন্ম অভিশপ্ত আমরা? আলোময় ভুবনে দুচোখ মেলে তাকানোর আগে, কেন কারাগারে দণ্ডিত আমরা? স্বদেশ থেকে বিতাড়িত, নির্যাতিত, অবহেলিত আমরা ৮০ হাজার নিষ্পাপ অপরাধী বলছি- কোন অপরাধে মানবতার আদালতে সাজাপ্রাপ্ত অনাগত আসামি আমরা? কেন অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ আমাদের? পথ প্রান্তরে অবহেলায় অনাদরে পশুর ন্যায় জন্ম নেওয়া ভ্রূণ বলছি- কেন লাঞ্চিত আমার মা বোন? কেন ঝলসিত আমার পরিবার? মাইন বিস্ফারণে আহত মায়ের কোল থেকে বলছি- উন্নত বিশ্বের উন্নত নাগরিকের মত কেন নেই মুসলিম রোহিঙ্গা শিশুর জন্মগত অধিকার? আমাদের অপরাধ আমরা মুসলিম রোহিঙ্গা পিতার শুক্রাণু থেকে সৃষ্টি! আমাদের অপ...
পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ

পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ

কবিতা, প্রচ্ছদ, স্বাস্থ্য বাতায়ন
সংক্ষিপ্ত পরিচিতি কবি-হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ========================== কবি, রাষ্ট্রনায়ক ও রাজনীতিবিদ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ- এর জন্ম১৯৩০ সালে উত্তরাঞ্চলীয়  জেলা রংপুরে। তাঁর পিতা ছিলেন একজনখ্যাতনামা আইনজীবী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৫০ সালে তিনিস্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। স্কুলে পড়ার সময়েই তাঁর প্রথম কবিতারচনার প্রয়াস। বাংলাদেশের প্রকৃতি আর মানুষ কবির সকল মুগ্ধতারমধ্যে একটি একান্ত নিস্বর্গের মতো জন্ম নিয়েছিলো সেই কৈশোরকালেই। পেশা হিসেবে তিনি বেছে নিয়েছিলেন সৈনিকের জীবন।১৯৫২ সালে তিনি সেনাবাহিনীতে কমিশন লাভ করেন। ১৯৭৮ এবাংলাদেশ সেনাবাহিনী চীফ অব স্টাফ নিযুক্ত হন এবং লেফটেল্যান্টজেনারেল পদে উন্নীত হন। ১৯৮২-র ২৪ মার্চ বাংলাদেশ সরকারেরমন্ত্রী পরিষদের সভাপতি পদে অধিষ্ঠিত হন। ১৯৮৬ সালের ১৫অক্টোবর তিনি রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিপুলভাবে জয়লাভ করেন।খেলাধুলার প্রতি তাঁর আসক্তি সর্বজনবিদিত। ক্রীড়া সংগঠক হ...